পরস্ত্রী ৪ Wife Bangla Choti 4

একটা সিগারেট খেতে খুব ইচ্ছা করছে-

কিন্তু রিয়ার জন্য খেতে পারছি না, আমি একটু ছটফট করছি।

বৌদি সেটা বুঝতে পেরে গেছে আমাকে গাড়ির চাবিটা দিয়ে বললো – আবীর এই ব্যাগটা একটু গাড়িতে রেখে আসবে , এটা নিয়ে বসতে অসুবিধা হচ্ছে।

আমি – রিয়ার চোখ এড়িয়ে একটা ফ্লাইং কিস ছুঁড়ে জানালাম – ”তুমি একটা জিনিয়াস” বলে চলে গেলাম। wife bangla choti 4

গাড়িতে ব্যাগটা রাখতে গিয়ে মনে পড়লো এটার ভেতরে তো বৌদির কামরসে ভেজা প্যান্টি টা আছে, যেই ভাবা সেই কাজ , গাড়ির সিটে বসে বার করে আনলাম ব্ল্যাক কালারের প্যান্টিটা, একটু নাকের কাছে আনতেই আমি যেন আবার পাগল হয়ে গেলাম, একটা মাদকীয় গন্ধে। উল্টে পাল্টে সেটা ভালো করে দেখে রাখতে যাবো , সামনের কাঁচ দিয়ে বাইরে চোখ পড়তেই আমি চমকে গেলাম।

পাশে আরো একটা ফ্যামিলি গাড়ি থেকে নামছে এই রিসোর্ট টায় ঢুকবে বলে, আর সেই ফ্যামিলির বৌ আমার দিকে বড়ো বড়ো চোখ করে দেখছে — মনেহয় অনেক্ষন থেকে। আমার সাথে চোখাচোখি হতেই দুজনেই চোখ নামিয়ে নিলাম। আমি ফট করে প্যান্টিটা ব্যাগে ঢুকিয়ে দিলাম আর অন্য দিকের দরজা দিয়ে নেমে সাইডে চলে গেলাম সিগারেটে খেতে। কিন্তু লুকিয়ে লুকিয়ে দেখলাম ওই মহিলা পুরোপুরি আড়াল না হওয়া পর্যন্ত আমাকে ফিরে ফিরে তাকাচ্ছে, যাই হোক আমার তাতে কি ।

কিছুক্ষন পরে আমি ফিরে আসছি বৌদির ফোন –

বৌদি — কি করছো এতক্ষন ধরে ?

আমি- সব বললাম, বৌদির আর হাসি থামেনা, পাশে রিয়া বলছে মা তুমি এতো হাসছো কেন ?? — সেটা আমার কানে আসছে। wife bangla choti 4

বৌদি – তুমি পারো সত্যি , এসো তাড়াতড়ি।

আমি – এই তো এসে গেছি , দেখতে পাচ্ছি তোমাদের। আমি আসতেই বৌদি আমাকে দেখে আরো খিলখিল করে হাসছে।

রিয়া – কি হলো আমাকে বলবে নাকি তোমরাই শুধু হাসবে ??

বৌদি – হাঁপাতে হাঁপাতে বুদ্ধি করে বললো- আবীর এতক্ষন গাড়ির দরজা খুলতেই পারেনি।

আমি – বৌদির কথা শুনে অবাক,

রিয়াও এবার হাসছে ,

— আমার খুব লজ্জা লাগছে এই রকম একটা ভাব সাব করে বসে গেলাম।

অনেক্ষন চললো হাসাহাসি পর্ব , খাবারও চলে এলো , খাবার খেতে যাবো দেখি আমাদের পাশের টেবিলে ওই ফ্যামিলি টা। আমি বৌদিকে ইশারা করতেই বৌদির আর বুঝতে অসুবিধা হলো না। বৌদি ওই বৌটাকে একবার দেখেই আর হাসি থামাতে পারছে না, মুখ চেপে চেপে হাসছে , বৌদির এই কাণ্ডে ওই বৌ টাও বুঝতে পারলো – এই সেই ছেলে যে একটা প্যান্টি নাকে লাগিয়ে গন্ধ শুকছিলো ।

ব্যাস আর কি — বারে বারে ফিরে ফিরে তাকায়। wife bangla choti 4

সেটা রিয়া বুজতে পেরে জিজ্ঞেস — কি ব্যাপার বলতো।

বৌদি – রিয়ার কানের কাছে গিয়ে , ওই মহিলা দরজা খুলে দিয়েছে। রিয়া আর কিছু না বলে খাওয়াতে concentrate করলো, সঙ্গে আমরাও। আমি একটা পা আরেকটার উপরে তুলে খাচ্ছি যেটা মাঝে মাঝে সামনে বসে থাকা বৌদির হাঁটুতে টাচ হচ্ছে , বৌদির মাথায় শয়তানি বুদ্ধি এলো – আমাকে ম্যাসেজ করলো – ওই ভাবেই আমার ভেতরে তোমার পা টা ঢোকাও – ওই মহিলা দেখছে আমাদের দিকে, ওদিকে তাকাবে না যা বলছি সেটা করো।

আমি – বৌদি একটু এগিয়ে এলো আর আমিও আমার পা দিয়ে বৌদির ড্রেস টা তুলে আমার পা টা ভেতরে ঢুকিয়ে দিলাম, কিছুটা ঢুকিয়ে আর ভেতরে গেলাম না। আর যাই হোক বৌদির ওই জায়গায় আমি কখনোই পা দিতে পারবো না।

আর ওই মহিলা বার বার দেখছে যে টেবিলের ভেতরে কি চলছে।

— বেশি কিছু করলাম না পাশে রিয়া ছিল, কিন্তু এতে অনেক উত্তেজনা ছিল , আমার প্যান্ট ফুলে ঢোল হয়ে গেছিলো, আমরা খাবার শেষ করে সেখান থেকে চলে এলাম। সেখান থেকে বাড়ি, রুমে এসে যখন শুয়েছি তখন রাত ১ টা , হঠাৎ বৌদির ম্যাসেজ। wife bangla choti 4

বৌদি – হাই

আমি- বলো

বৌদি – আজ তোমার দেওয়া আদর টা খুব ভালো ছিল, এখনো তার উত্তাপ আমার দুই পায়ের মাঝে অনুভব করছি।

আমি- দাদা কোথায় ??

বৌদি -ও ঘুমাচ্ছে, আমার ঘুম আসছে না।

আমি- আমিও আজ সর্গ দেখেছি তোমার ছোঁয়ায় ,

বৌদি – তবে তোমার কথায় মেট্রো তে গেলেই হয়তোভালো হতো। কাল আসবে ??

আমি – কাল অনেক কাজ আছে, দেখবো।

বৌদি – ওকে বাই।

তারপর ঘুম , সকালে ঘুম থেকে উঠেই, আবার নিজের কাজে লেগে গেলাম, সারাদিন অনেক কাজ ছিল, তার মধ্যে বৌদির তিন চার বার ফোন, সন্ধ্যায় বাড়ি ফিরে বৌদির বাড়ি গেলাম।

ঘরে ঢুকে বৌদিকে ডাকতে– আওয়াজ এলো রান্না ঘর থেকে, আমি গিয়ে দেখি ম্যাডাম – চাউমিন বানাচ্ছেন রিয়ার জন্য, বৌদিদের রান্নাঘর টা দারুন, মোটামুটি সব অটোমেটিক, ইন্টেরিয়ার ডিজাইন করা, সেখান থেকে বেরিয়ে রিয়ার কাছে কিছুক্ষন বসে আবার রান্না ঘরের দিকে যাবো।

রিয়া পেছন থেকে বলে উঠলো – চাউমিনে বেশি লোভ দেবেনা কিন্তু, ওটা আমার।

আমি – মুখ ফিরিয়ে — হাসি মুখে —- আর আমার ??

রিয়া – তোমার তো আছে —??

আমার কথাটা কেমন যেন লাগলো। তাহলে কি রিয়া সব জেনে গেছে ?? তাও না বোঝার ভ্যান করে — wife bangla choti 4

আমি- মানে ? কি আছে আমার ??

রিয়া – মানে টা বুঝে নাও।

আমি- আর যদি না পারি ?

রিয়া – তাহলে GAME খেলো।

আমি সত্যি খুব লজ্জায় পড়ে গেলাম রিয়া কি জানে আমাদের সম্পর্ক?? জেনে গেলে সব সর্বনাশ হয়ে যাবে।

আমি আর রান্না ঘরে গেলাম না, সোফায় এসে বসলাম। কেমন যেন অস্বস্থি লাগছিলো ।

কিছুক্ষন পরে কাউকে কিছু না বলে সেখান থেকে চলে এলাম, মোড়ের মাথায় চায়ের দোকানে, সেখানে চা সিগারেটে নিয়ে খাচ্ছি।

মাথায় অনেক কিছু প্রশ্ন আমাকে তাড়া করছে।

হঠাৎ বৌদির ফোন- কি হলো চলে গেলে ??

আমি- না মানে, একজন এসেছে তার সাথে দেখা করতে তাড়াতাড়ি চলে এলাম

বৌদি – না আমার বিশ্বাস হচ্ছে না, তোমার অন্য কিছু হয়েছে। রিয়া কিছু বলেছে।

আমি বৌদিকে অনেক বুঝলাম , তারপর গিয়ে শান্ত হলো , তারপরেও তার মনে একটা কিন্তু থেকেই গেলো।

তারপর অনেক সময় কেটে গেলো, বেশ কিছু দিন আমি বৌদিদের বাড়ি যাই নি। আমারও মনটা ছটফট করছে একবার বৌদিকে ধরতে, কাছে পেতে, তার নরম পাতলা ঠোঁটে নিজেকে হারিয়ে ফেলতে , আমার মনটা ভালো নেই এই কয়েক দিন, কিন্তু কিছু করার নেই — ——- ইচ্ছা থাকলেও সম্ভব না। wife bangla choti 4

আমার মধ্যে এক অদ্ভত অভিমান আছে – যদি কেউ আমার হেল্প করে তার আমি এই কৃতজ্ঞতা কোনো দিন ভুলি না, আর আমার জন্য কারোর ক্ষতি হোক বা কেউ অপমানিত হোক সেখান থেকে আমি বিরত থাকি। এখানেও আমার মনে হলো যেন আমার জন্য বৌদি তার মেয়ের কাছে ছোট হয়ে গেলো, তাই এই সম্পর্ক এখানেই শেষ করে দেওয়া উচিত।

কাজে যাচ্ছি বাড়ি ফিরছি বৌদির সাথে কথা বলছি যতকুটু প্রয়োজন , কিন্তু বাড়ি যাচ্ছি না। এইভাবে চলতে থাকলো। একদিন বাড়ি ফেরার পথে লিফ্ট না পেয়ে সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠছি, আর রিয়া টিউশন যাবার জন্য সিঁড়িতে নিচে নামছে, আমার সাথে চোখাচুখি হতেই।

রিয়া – আরে আবীর আঙ্কেল কেমন আছো ?

আমি – ভালো। তুই ?

রিয়া – হমম ভালো।

আমি- টিউশন যাচ্ছিস ?

রিয়া – হমম।

আমি উপরে চলে যাচ্ছি রিয়াকে ক্রস করে

রিয়া – আঙ্কেল আমাকে একটু টিউশন ড্রপ করে দেবে ?

আমি- কেন তোর auto কি হলো ??

রিয়া – আজ আসবে না বলে দিয়েছে, তাই বাসে করে যেতে হবে, দাওনা একটু ড্রপ করে।

আমি- নিরুপায় একটু ইতস্তত —– আচ্ছা —- আচ্ছা চল। wife bangla choti 4

আমি আবার নিচে বেসমেন্টে এসে স্কুটি বার করে রিয়াকে নিয়ে বেরোলাম – কাছেই টিউশন কিন্তু এতো জ্যাম কলকাতা শহরে যে এক কিলোমিটার যেতে এক ঘন্টা লাগে।

একটা ট্রাফিকে এসে দাঁড়াতে রিয়া পেছন থেকে আমার কানের কাছে এসে বললো – আমার উপর রাগ করেছো ??

আমি মুখ ফিরিয়ে – না না তোর উপর রাগ করবো কেন।

রিয়া – আমি জানি তুমি আমার উপরে রাগ করেছো , বলেই এই কয়েকদিন আমাদের বাড়ি আসো নি।

আমি- না রে একটু কাজের চাপ চলছে তাই যাওয়া হয় নি।

রিয়া – আমি কিন্তু বাচ্ছা নই এটা মাথায় রাখবে।

আমি – তুই যে কি বলছিস আমার মাথায় ঢুকছে না।

রিয়া – গাড়ি দাঁড় করাও আমি আজ ক্লাসে যাবো না, তোমার সাথে আমার কিছু দরকার আছে ।

আমি- পাগলামো করিস না রিয়া, যেখানে যাচ্ছিস সেখানে যা , সব ঠিক আছে, আর ঘাটতে যাস না।

রিয়া – না, সব ঠিক নেই, তুমি গাড়ি দাঁড় করাও, তোমার সাথে আমার কথা আছে।

আমি – কিন্তু আমার তোর সাথে কোনো কথা নেই।

রিয়া – তুমি থামাবে গাড়ি, নাহলে আমি সামনের ট্রাফিকে নেমে যাবো।

এতো জেদি মেয়ে

আমি মনে মনে ভাবলাম যখন সব জেনে গেছে আজ এই সব সম্পর্ক শেষ করে আমিও অন্য কোথাও চলে যাবো, এরম আরো অনেক কথা ভাবছি মনে মনে। আর পেছন থেকে রিয়া সমানে বলে চলেছে গাড়ি থামাও প্লিস। অবশেষে একটা ফাঁকা জায়গায় গাড়ি দাঁড় করলাম, রিয়া গাড়ি থেকে নেমে আমার সামনে এসে – কি মনে করো নিজেকে। নিজের দিকে একবার তাকিয়ে দেখেছো ? wife bangla choti 4

আমি- কি বলবো কি করবো বুঝতে পারছি না, আমার পায়ের শক্তি হারিয়ে যাচ্ছে রিয়ার প্রশ্ন বানে। আজ রিয়াকে উত্তর দেওয়ার মতো কোনো সদুত্তর আমার কাছে নেই।

আমি মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে আছি।

রিয়া আমার মুখটা একটু উপরে তুলে — কি অবস্থা করেছো নিজের, তোমরা কি ভাব আমি বাচ্ছা একটা মেয়ে কিচ্ছু বোঝে না। আমি সব জানি

আমি সব দেখেছি।

————–আমার হাত পা ঠান্ডা হয়ে গেছে ————

রিয়া – আবার আমার মুখটা উপরে তুলে, আমার দিকে তাকাও।

আমি একবার ওর চোখের দিকে তাকিয়েও নামিয়ে নিলাম।

রিয়া – তো কি হয়েছে ?? কাউকে ভালোবেসেছো তো ?? আমি সেদিন ওই ভাবে বলতে চাই নি – আমি মজা করতে চাইছিলাম, কিন্তু তুমি যে এই ভাবে রিয়্যাক্ট করবে আমি বুঝতে পারিনি। আমি দুটো প্রাণ কে কষ্ট দিতে চাই নি।

আমি আমার মা কে চিনি তোমার থেকে বেশি – দেখে এসো যাও কেমন যেন হয়ে গেছে, একটা জীবন্ত শরীর মৃত হয়ে গেছে। ঠিক মতো খায় না, সারাদিন কথা বলে না, হাসি চলে গেছে তার ঠোঁট থেকে।

বাপি সারাদিন কাজ কাজ নিয়ে থাকে মাকে একটুও সময় দে না , তো বেচারী মা কি করে। ওই বেচারির কি দোষ ? wife bangla choti 4

রিয়ার কথা শুনে আমার চোখ আবছা হয়ে এলো , শক্ত হয়ে গেলো চোয়াল , তাও মুখ নামিয়ে পাথর হয়ে দাঁড়িয়ে আছি। বুকের ভেতর কেমন যেন একটা ব্যাথা অনুভব করছি।

মেয়েটার কথা শুনে ওর প্রতি আমার অনেক ভালোবাসা অনেক শ্রদ্ধা বেড়ে গেলো। একটা মেয়ে আরেকটা মেয়ের জন্য বিচার চাইতে এসেছে।

রিয়া – একদম কাঁদো কাঁদো হয়ে বললো – এত অভিমান করেছো আমার কথায় ? – আর ও ঝর ঝর করে কেন্দে ফেললো — I M SORRY

আমার বুকে একটা হাত রেখে — ফিরিয়ে দাও আমার মাকে আমার কাছে।

আমার চোখ থেকে তখন টপ টপ করে জল পড়ছে রিয়ার হাতে, দুজনেই কাঁদছি।

রিয়া – আমার চোখের জল মুছে দিয়ে —- তুমি এক্ষুনি যাও আমাদের বাড়ি।

আমি- ঘাড় নেড়ে, আজ না যাবো অন্য সময়।

রিয়া – না তুমি এক্ষুনি যাবে, এক্ষুনি মানে এক্ষুনি, নাহলে আমি মনে করবো আমি কেউ নই তোমার কাছে।

আমি – এবার একটু স্বাভাবিক হয়ে —- আচ্ছা চল তোকে টিউশন দিয়ে আসি। ( অনেক বড়ো হয়ে গেছিস, আরো বড়ো হ )

রিয়া – না, তার আগে তোমার পানিশমেন্ট টা বাকি আছে।

আমি- কি ??? পানিশমেন্ট —

রিয়া – আমার কাছে এসো।

আমি একটু এগিয়ে গেলাম

রিয়া – আরো সামনে।

আমি আগেই অনেক সামনে এসে গেছি, আরো সামনে গেলে ওর শরীরের সাথে আমার শরীর স্পর্শ হবে — তাও একটু এগোলাম , এগোতেই রিয়া আমার মাথাটা দুহাতে ধরে নিজের দিকে টেনে আমার কপালে একটা স্নেহ ভরা হামি দিয়ে বললো —- আমি তোমাদের দুজনকেই আমি খুব ভালোবাসি। wife bangla choti 4

রিয়া – এবার রাগ কমেছে ????

আমার মুখে এবার একটু হাসি দেখে রিয়াও হাসলো।

রিয়া – এটা কিন্তু পানিশমেন্ট নয় — এটা আদর।

আমি – তাহলে ???

রিয়া — আমাকে ice-cream খাওয়াও।

আমি- ব্যাস। আচ্ছা চল।

দুজনেই এবার খুশি, চলে গেলাম একটা ice-cream শপে, সেখানে ice-cream নিয়ে একটা টেবিলে বসে খাচ্ছি আর গল্প করছি।

আমি – আচ্ছা রিয়া তুই কাউকে পছন্দ করিস , i mean – do you have Boyfriend ??

রিয়া – Yes, my dear Uncle .

আমি – এই তুই আমাকে আঙ্কেল বলিস না তো।

রিয়া – ok boss – you are my ২nd Boyfriend .

আমি – অনেক পাকামো হয়েছে এবার টিউশন যা লেট্ হচ্ছে।

রিয়া – হমমম সেতো আমাকে টিউশন পাঠাবেই, বাড়িতে যে আরেকজনের কাছে যাবে, আর তর সইছে না সেটা বলো।

আমি – পটাস করে এক চাটি মেরে – খুব পাকা না। — তুই আজ থেকে আমার খুব ভালো friend . তোর যে কোনো সমস্যা তে তুই আমাকে বলতে প্যারিস – because i m ur Boyfriend .

যাক খুব হাসাহাসি হলো আবার বেরিয়ে পড়লাম স্কুটি নিয়ে, এবার রিয়া আর দূরে নয় একেবারে আমার সাথে সেটে বসলো wife bangla choti 4

রাস্তায় — হ্যা রে রিয়া তুই কখন দেখলি আমাদের ??

রিয়া – রিসোর্টে। যখন তুমি বাচ্চা হয়ে গেছিলে তখন।

আমি- মানে ?? বাচ্চা ??

রিয়া – ওফ তুমি একটা stupide, কি করে যে আমার মায়ের সঙ্গে জড়ালে কে জানে। …… বাচ্চারা ছোট বেলায় কি খায় — বলে তার নরম স্তন আমার পিঠে ঠেকিয়ে বললো – বুঝলে বুদ্ধ রাম ।

আমি খুব লজ্জায় পরে গেলাম আবার ভালোও লাগলো, এরম একটা নরম ছোঁয়া পেয়ে আরো অনেক কথা হলো । যাই হোক টিউশনে ওকে নামিয়ে দিলাম আর বলে এলাম – আমি আসবো তোকে নিতে। আমি এবার মনের আনন্দে এপার্টমেন্টে এসে গাড়ি রেখে একটু ফ্রেশ হয়ে সোজা বৌদির বাড়ি তখন ৭টা বাজে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *